Hits: 15
মূল্য বাজার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু করেন আলাউদ্দিন খলজি।
এশিয়ায় মুদ্রা সংকট হয়েছিল ১৯৯৭ সালে।
উপমহাদেশে সর্ব-প্রথম ১৮৩৫ সালে মুদ্রা আইন পাস হয়।
ভারত উপমহাদেশে কাগজের মুদ্রা চালু করেন লর্ড ক্যানিং।
বাংলাদেশে ধাতব মুদ্রা চালু করা হয় ১৯৭৩ সালে।(৫,১০,২৫,৫০ পয়সার মুদ্রা)
বাংলাদেশে ১ টাকা মানের ধাতব মুদ্রা চালু করা হয় ১৯৭৫ সালে।
১ টাকার নোট স্বাধীন বাংলদেশের প্রথম প্রকাশিত মুদ্রা।
১৯৮৯ সালে ২ টাকার কাগজের নোট চালু হয়।
১৯৭৭ সালে ৫, ১০, ১০০ টাকা নোট চালু হয়।
১৯৭২ সালে বাংলাদেশের মুদ্রার নাম টাকা করা হয়।
১৯৭২ সালে ৪ মার্চ বাংলাদেশে নোট চালু করা হয়।
২০০০ সালে ১৪ ডিসেম্বর ১০ টাকার পরিমার নোট চালু করা হয়।
দেশে প্রথম ১ টাকা ও ১০০ টাকা মূল্য মানের নোট ছাড়া হয়।
সর্বশেষ ২০০৮ সালের ২৭ অক্টোবর ১০০০ টাকার নোট ছাড়া হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক কাগজি মুদ্রা চালু করে।
কাগজি মুদ্রায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের স্বাক্ষর থাকে।
১ টাকা ও ২ টকার নোটে অর্থসচিব স্বাক্ষর করেন।
বাংলাদেশের ২ টাকার নোট সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর নোটের স্বীকৃতি পেয়েছে।
বাংলাদেশে প্রথম কে জি মুস্তাফা টাকা ও মুদ্রার নকশা করেন।
বাংলাদেশে ৯ ধরনের নোট চালু আছে।
১০ টাকার পরিমার নোট প্রথম অস্ট্রেলিয়ায় ছাপানো হয়।
জিম্বাবুয়েতে মিলিয়ন টাকার নোট ব্যবহার করা হয়
বর্তমানে ইউরো মুদ্রা ১৯ টি দেশে চালু আছে।
১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠত হয় SPCBL
এটি গাজীপুরের শিমুলতলিতে অবস্থিত।
সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন বাংলাদেশ লিমিটেড (SPCBL) থেকে প্রথম ১০ টাকা নোট মুদ্রিত হয়।